বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটে দীর্ঘ সময় ধরে শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে দেশ। এ অবস্থায় পূর্ববর্তী সরকারের মতো অন্তর্বর্তী সরকারও এখন বিদেশি ঋণের প্রতি বেশি মনোযোগী। তবে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে এখনো আশানুরূপ প্রতিশ্রুত সাহায্য মেলেনি। ফলে বৈদেশিক ঋণপ্রবাহের পতন ও ডলারের অভাবে দেশের অর্থনৈত
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উচ্চ শুল্কের ঝুঁকি কমবে। পাশাপাশি দেশীয় তুলা চাষ বাড়াতে কৃষিপণ্য ঘোষণা ও করছাড়ের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
আকুর দায় পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে ১৯.৬৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে (বিপিএম-৬ হিসাবে)। বাংলাদেশ ব্যাংক পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল ও সন্তোষজনক বললেও রিজার্ভ বৃদ্ধির জন্য আমদানি খরচ ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ভারসাম্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।
বহির্গমনের উদ্দেশে বিমানবন্দরে আসেন এক যাত্রী। পরবর্তীতে তল্লাশির সময় তাঁর ব্যাগ স্ক্যানিং মেশিনে দিলে দায়িত্বরত স্ক্যানার কর্পোর্যাল নাইমুর রহমান ওই যাত্রীর ব্যাগের ভেতর কাগজের মুদ্রার মতো কিছু দেখতে পান
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার আয় দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯৪ কোটি ২৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ২ হাজার ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
যৌক্তিক কারণ ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশভ্রমণের প্রবণতা নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সাম্প্রতিককালে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের মধ্যে বিদেশভ্রমণকে সরকার নিরুৎসাহিত করেছে। এমন প্রেক্ষাপটে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক বা অভিজ্ঞতা না থাকা কয়েকজন কর্মকর্তার বিদেশ সফরের প্রক্রিয়া চলছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কয়েক মাস ধরে ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ওঠানামা করছে। জানুয়ারির শুরুতে এটি ২১ বিলিয়ন ডলার ছুঁলেও আকু বিল পরিশোধের পর তা ১৯ বিলিয়নে নেমে আসে। তবে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় ২৮.৯৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৬৮ শতাংশ বেশি। জানুয়ারি মাসে এককভাবে ৪.৪৪ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫.৭০ শতাংশ বেশি। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল রপ্তানি...
চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ২১৯ কোটি (২.১৯ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬,৭১৮ কোটি টাকা। এটি আগের মাসের (ডিসেম্বর) রেকর্ড ২৬৩.৯০ কোটি ডলারের তুলনায় কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সরকারি, বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২১৯ ক
বাংলাদেশের প্রায় ১৮ হাজার কর্মীর গত বছর ৩১ মের মধ্যে মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। নানান জটিলতায় তাঁদের যাওয়া হয়নি। এর মধ্যে ৭ হাজার ৯৬৪ জন প্রথম ধাপে দেশটিতে যেতে পারবেন বলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনকে জানিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। বৈদেশিক শ্রমবাজার নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে এমন সুখবর এলেও ক্রোয়েশিয়া...
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে আগের সরকারের মতো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বিদেশি ঋণের দিকে বেশি নজর দিচ্ছে। সরকার উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে সহায়তা চাইছে, তবে তারা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে দেশের বৈদেশিক ঋণের প্রবাহ কমে গেছে, আর ডলারের অভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও জ
দেশে ডলার বাজার এখনো স্থিতিশীল হয়নি। কয়েক মাস ধরেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সবশেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মানদণ্ড বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ কমে ১৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে।
টানা তিন সপ্তাহ ধরে হ্রাস পেয়েছে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে কমে ৬৪৪ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি সাত মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরু থেকেই ইতিবাচক ধারায় রয়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে অর্থবছরের পঞ্চম মাস নভেম্বরেও। নভেম্বরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২২০ কোটি (২ দশমিক ২০ বিলিয়ন) ডলারে রেমিট্যান্স; দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৬ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)।
অনেক আগে থেকেই আল্লাহকে উদ্দেশ্য করে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি দেন ভক্তরা। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। নাম–পরিচয় উল্লেখ না করা ওই চিঠিগুলোতে প্রেরকেরা তাঁদের ফরিয়াদের কথা লেখেন। ইতিমধ্যে এসব চিঠি ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
গত কয়েক মাসে রেমিট্যান্সে ইতিবাচক প্রবণতা, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় খোলাবাজারে ডলারের দামে স্বস্তি মিলেছে। প্রতি ডলার পাওয়া যাচ্ছে ১২২-১২৩ টাকায়; যা গত সপ্তাহে ছিল ১২৪-১২৫ টাকা। ব্যাংকের মতো মানি চেঞ্জার পয়েন্টগুলোতেও ঘোষিত দরে লেনদেন হচ্ছে ডলার। আগে নানা কৌশলে অলিগলি, হোটে
বায়ার্স ক্রেডিট বা পণ্য আমদানির বিপরীতে ঋণের তথ্য প্রদানের শর্ত শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বায়ার্স ক্রেডিটের তথ্য সংগ্রহের জন্য ইতিমধ্যে একটি ছকও তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ।