টানা তিন সপ্তাহ ধরে হ্রাস পেয়েছে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে কমে ৬৪৪ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি সাত মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরু থেকেই ইতিবাচক ধারায় রয়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে অর্থবছরের পঞ্চম মাস নভেম্বরেও। নভেম্বরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২২০ কোটি (২ দশমিক ২০ বিলিয়ন) ডলারে রেমিট্যান্স; দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৬ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)।
অনেক আগে থেকেই আল্লাহকে উদ্দেশ্য করে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি দেন ভক্তরা। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। নাম–পরিচয় উল্লেখ না করা ওই চিঠিগুলোতে প্রেরকেরা তাঁদের ফরিয়াদের কথা লেখেন। ইতিমধ্যে এসব চিঠি ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
গত কয়েক মাসে রেমিট্যান্সে ইতিবাচক প্রবণতা, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় খোলাবাজারে ডলারের দামে স্বস্তি মিলেছে। প্রতি ডলার পাওয়া যাচ্ছে ১২২-১২৩ টাকায়; যা গত সপ্তাহে ছিল ১২৪-১২৫ টাকা। ব্যাংকের মতো মানি চেঞ্জার পয়েন্টগুলোতেও ঘোষিত দরে লেনদেন হচ্ছে ডলার। আগে নানা কৌশলে অলিগলি, হোটে
বায়ার্স ক্রেডিট বা পণ্য আমদানির বিপরীতে ঋণের তথ্য প্রদানের শর্ত শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বায়ার্স ক্রেডিটের তথ্য সংগ্রহের জন্য ইতিমধ্যে একটি ছকও তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ।
নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে আমদানি পণ্যের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের বিল বাবদ ১ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ হিসাবে ১ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। যদিও গত সপ্তাহে বিপিএম হিসাবে রিজার্ভ ছিল
ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রীদের সঙ্গে করে মার্কিন ডলার নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। বৈদেশিক মুদ্রাসংকট কাটাতে পাক সরকার দেশটির গুরুদুয়ারা পরিচালনা কমিটির (পিএসজিপিসি) মাধ্যমে ভারতীয় তীর্থযাত্রীদের এই আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
ডলারসহ আট ধরনের বিদেশি মুদ্রায় হিসাব খুলছে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলো। দেশের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মুদ্রা হিসাব বা আরএফএসডি হিসাবের বিপরীতে সুদের হার বেঁধে দিত বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ডলার ব্যাংকে ফেরাতে হিসাবধারীদের সঞ্চয়ের বিপরীতে সুদের হারে সীমা তুলে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
স্থানীয়দের জন্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে পাবনার হোসিয়ারিশিল্প। গার্মেন্টসের উচ্ছিষ্ট ঝুট কাপড় হলো এ শিল্পের প্রধান উপকরণ। এই ঝুট দিয়ে তৈরি হচ্ছে গেঞ্জিসহ নানা বস্ত্র; যা দেশের চাহিদা পূরণের পর রপ্তানির মাধ্যমে সুনাম কুড়াচ্ছে বিদেশেও। শুধু বৈদেশিক মুদ্রাই দেশে আনছে না; পাশাপাশি তৈরি করছে বিপুল কর্মসংস্
ইলেকট্রনিক পণ্য প্রস্তুতকারী দেশীয় প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের পণ্য বিক্রি বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির পণ্য বিক্রি বেড়েছে ১৩ শতাংশ। আর নিট মুনাফা বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। কোম্পানিটি জানিয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়জনিত লোকসান ও উৎপাদন ব্যয়ের হার কমে আসা এবং সুদজনিত আয় বৃদ্ধির প্রভাবে ম
অবিক্রীত পাথরের স্তূপ জমেছে দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনিতে। প্রতিবছর যে পরিমাণ পাথর তোলা হচ্ছে, তার প্রায় অর্ধেকই বিক্রি হচ্ছে না। খনির ৯টি ইয়ার্ডে বর্তমানে অবিক্রীত পাথরের মজুত দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ লাখ টনে।
ড্রোন তৈরির কারখানা করবে দেশি কোম্পানি স্কাই বিজ লিমিটেড। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (বেপজা) কারখানাটি নির্মিত হবে। এতে ৫৫০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে।
ডলার-সংকটের কারণে ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর ১০০ কোটি ডলারের বেশি বকেয়া পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার জোগান না থাকায় বকেয়া পরিশোধের নানামুখী প্রচেষ্টা সফল হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র ও নথির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সেই ধারাবাহিকতা চলতি সেপ্টেম্বর মাসেও অব্যাহত আছে। চলতি মাসের প্রথম দুই সপ্তাহে এসেছে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি।